দূর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী মহিববুর রহমান জানিয়েছেন, প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ঝড়ের তীব্রতা বিবেচনা করে সরকার জরুরী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
প্রধান যে সিদ্ধান্তগুলো নেয়া হয়েছে:
দূর্যোগপ্রবণ এলাকার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সোমবার (২৭ মে) বন্ধ থাকবে। উপকূলীয় এলাকার জন্য পর্যাপ্ত আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে এবং সেগুলিতে ত্রাণ সামগ্রী মজুত রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় দ্রুত উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন করা হচ্ছে। পায়রা সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ নৌ-বাহিনীর সহায়তায় রেসকিউ অভিযানের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র দুই ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করবে। পরবর্তী অংশটি ৩ থেকে ৫ ঘণ্টার মধ্যে অতিক্রম করবে।
মন্ত্রী যা বলেছেন:
\\\”আমরা সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়ে ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলা করছি। উপকূলীয় এলাকার জনগণকে সতর্ক থাকার এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশাবলী মেনে চলার জন্য অনুরোধ করছি।\\\” – ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান
মনে রাখবেন, ঘুর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে। টেলি যোগাযোগ ব্যবস্থাও নষ্ট হতে পারে। নৌ-যাতায়াত তো বন্ধই রয়েছে। সর্বশেষ আপডেটের জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তর ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ রাখুন।
আরও পড়ুন: এমপি আনোয়ারুল আজীম হত্যাকাণ্ড: তদন্তে কলকাতায় গেল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রতিনিধিদল
করতোয়ার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন