ইমেইল সাবস্ক্রিপশন
এই ব্লগসাইটে প্রকাশিত তথ্য সপ্তাহে ১ দিন ইমেইলে পেতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করুন;
- এইচএসসি পাশ করার পর চাকরি: সম্ভাবনা, সুযোগ এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা
- কুমিল্লায় গৃহবধুকে ধর্ষণের পর চুল কেটে দেওয়ার অভিযোগ
- জমির দলিল যাচাই করার পূর্ণ গাইড: বৈধতা নিশ্চিত করার উপায়
- ২০ থেকে ৩০ বছর – জীবনের সোনালী সময়
- বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজ: মাত্র ৫০ টাকায় স্টেডিয়ামে লাইভ ক্রিকেট উপভোগ করুন!
- মাদ্রাসা পরিচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ: ন্যায়বিচারের দাবিতে উত্তাল গৌরনদী
- দশমিনায় নারীর উপর বর্বর দলবদ্ধ ধর্ষণ: ন্যায়বিচার কবে?
- ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৫৮ শূন্য পদে নিয়োগ: আবেদন শুরু ২১ এপ্রিল
Author: Azgar Ali

আপনাদের সাথে রয়েছি আমি মো. আজগর আলী। ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটারের প্রতি খুব আগ্রহ ছিল। আর তাই গড়ে তুলেছি এই সংবাদভিত্তিক ব্লগ সাইট। সবসময় সাহসের সাথে সঠিক তথ্য প্রকাশের চেষ্টা করি। সময় ও তথ্যের সাথে নিজেকে আপডেট রাখতে সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
রাজনৈতিক কারনে হোক, কোন আন্দোলনের কারনে হোক, বা অন্য কোন কারনে হোক পুলিশ ছত্রভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে টিয়ার শেল মারতেই পারে। এই টিয়ার শেল বেশ ক্ষতিকর। টিয়ারশেল থেকে নিজেকে রক্ষা করার স্বার্থে নিম্নোক্ত উপায় অবলম্বন করতে পারেন। ১. কাপড় কোন লেমনেড বা লেবু পানিতে চুবিয়ে নিবেন। সেই কাপড় দিয়ে নিজের নাক জড়িয়ে নিবেন। প্রয়োজনে সাথে গামছা রাখবেন। ২. উপরের পদ্ধতি যদি সম্ভব না হয় তবে নিজের সাথে ক্লোজআপের প্যাকেট রাখবেন। ক্লোজআপের পেস্ট কপালে এবং চোখের নিচে লাগাবেন। চোখে যেন না লাগে সেদিকটায় নজর রাখবেন। ক্লোজআপ না পেলে সেন্ট্রাল ফ্রেশের মেন্থল ব্যবহার করবেন। ৩. আশেপাশে আগুন জ্বালানোর জিনিসপত্র রাখবেন। টিয়ারশেল মারলে আগুন…
অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে এখন টুকটাক সবাই জানি। অনলাইনে যে সত্যিই ইনকাম করা যায় এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। তবে অনলাইন থেকে ইনকাম করাটা বেশ কঠিন। অনেক ধৈর্য ধরতে হয়। অনেক পরিশ্রম করতে হয়, লেগে থাকতে হয়। তবেই অনলাইন থেকে সত্যিকারের ইনকাম করা যায়। আমার একটু প্রিভিয়াস হিস্টরী শুনেন। ইন্টার পাশ করেছি ২০১৩ সালে। তারপর আর কোচিং করা হয়নি। তবে বেশ কিছু বই কিনেছিলাম। বাড়িতে পড়েই প্রস্তুতি নেয়ার জন্য। তখন পরিবার থেকে আমাকে বলা হলো – দ্রুত কম্পিউটার শিখতে হবে, তারপর ঢাকায় আসতে হবে, চাকরির পাশাপাশি পড়াশোনা করতে হবে। সত্য কথা হলো তখন আমাদের পরিবার বেশ অসচ্ছল ছিল। আমি মনে…
ভালো থাকার মানে যদি আমরা বুঝতাম তবে চারদিকে এতো হট্টগোল, মারামারি, কাটাকাটি হয়তো হতো না। ভালো থাকার মানে কেবল নিজে ভালো থাকা নয়, চারপাশের সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা। যে শুধু বলবে যে ভালো থাকা মানে শুধু নিজে ভালো থাকা সে আসলে বোকার স্বর্গে বাস করছে। ছাত্রছাত্রীরা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভালো থাকতে চায়। শিক্ষক তার ছাত্রছাত্রীদের কাছে ভালো থাকতে চায়। সরকার জনগণের কাছে ভালো থাকতে চায় আবার জনগণ সরকারের কাছে ভালো থাকতে চায়। কিন্তু এই ভালো থাকতে চাওয়ার যে অবস্থা – সেটা যদি পরিবর্তন না হয়, সেটা যদি কখনোই পূর্ণতা না পায়, সেটা যদি কেবল মুখে মুখেই থাকে তবে কখনোই কেউ…
সোরিয়াসিস খুব কমন একটা চর্ম রোগ। বাংলাদেশ তথা বিশ্বের বহু মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। প্রতি বছরের ২৯ অক্টোবর সোরিয়াসিস দিবস পালন করা হয়। এই রোগের তেমন কোন চিকিৎসা নেই। কিছু থেরাপী দেয়া যায় যা অনেক ব্যয়বহুল। সাধারন মানুষের পক্ষে সেই চিকিৎসা নেয়া সম্ভব নয়। তবে আমার অভিজ্ঞতা থেকে কিছু বিষয় শেয়ার করবো। কারন, আমি নিজেও এই রোগে আক্রান্ত। আমি এখনও টেস্ট করিনি কিন্তু লক্ষণ দেখে বুঝে গেছি যে – সত্যিই আমি হয়তো সোরিয়াসিস নামক চর্মরোগে আক্রান্ত। আলহামদুলিল্লাহ, এখন আমি বেশ সুস্থ। বহুদিন থেকে বেশ সুস্থ আছি। স্বাভাবিক ওষুধের পাশাপাশি আমি কিছু নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করি। আপনারা এই নিয়মগুলো মেনে…
কোটা আন্দোলন চলছে। সম্প্রতি ৫ জন মারা গেছে এবং আহত হয়েছে আরও অনেক। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে সাথে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরাও এর সাথে যোগ দিচ্ছে। সমগ্র দেশের সাধারন ছাত্রছাত্রী একসাথে আন্দোলন করছে। অন্য কেউ নয়, কোন রাজনীতিবিদ নয়, দেশের মেধাবীরা, ভবিষ্যতের কর্ণধার’রা আন্দোলন করছে – সুতরাং তাদের এ আন্দোলনকে আমি স্বাগত জানাই। দেশের ছাত্র সমাজ কখন আন্দোলন করে? একটি যৌক্তিক বিষয় বছরের পর বছর ধরে যখন অযৌক্তিকভাবে বন্ধ থাকে, তা নিয়ে যখন কোন কথা হয়না, কোন সংস্কার হয় না ঠিক তখনই আন্দোলন হয়। ইতিপূর্বে ছাত্ররা যেসব আন্দোলন করেছে তন্মধ্যে কয়টি অসফল হয়েছে বলতে পারবেন কি! যখন আন্দোলনে দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের…
মার্কেটিং চাকরি সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই জানি। এই চাকরি বাইরে থেকে খুব ফিটফাট হলেও ভেতরের দিকটা সদর ঘাটের মতো। তবে সফলতা সব জায়গায় থাকে, কম আর বেশি। মার্কেটিং চাকরি করতে যারা আসে আপনি যদি জরিপ করেন তাহলে দেখবেন যে, বেশিরভাগই বিভিন্ন জায়গায় ব্যর্থ হয়ে শেষ অপশন হিসেবে আসে। তাহলে যারা শেষ অপশন হিসেবে এখানে আসে মার্কেটিং চাকরিটা মূলত তাদেরই জন্য। কিন্তু আসলে তা নয়। মার্কেটিং চাকরি তাদের জন্যই নয়। এই চাকরি করতে হলে আপনার কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে। আপনাকে অনেক বেশি কথা বলা জানতে হবে, মিথ্যা বলার অভ্যাস থাকতে হবে, কেউ অপমান করলেও হাসিমুখে ফিরে আসতে হবে, এক…
সম্পত্তির দলিল লেখার জন্য ‘দলিল লেখক’ এর কাছে দায়িত্ব দিয়েই ক্রেতার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। কেননা পরবর্তীতে দলিলে ভুল পরিলক্ষিত হলে দলিল লেখক নয় বরং এর মাশুল গুনতে হবে ক্রেতাকেই। তাই এতে ক্রেতার সচেতনতা আবশ্যক। সম্পত্তির দলিল লেখার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়ে ক্রেতার লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন: ১. দলিল সম্পাদনকারী তথা জমি দাতা (বিক্রেতা) আইনের দৃষ্টিতে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন কি না, আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত কি না তা যাচাই করে নিতে হবে। ২. দলিলের ধরন যেমন- (ক) সাফ কবলা (খ) বায়না পত্র (গ) দানপত্র (ঘ) হেবার ঘোষনাপত্র ইত্যাদি খেয়াল করতে হবে। ৩. ক্রেতা যে জমিটি কিনতে যাচ্ছেন সেই প্রস্তাবিত…
আমরা মানুষ এবং মৃত্যুর পরে আমাদের আরেকটি জীবন রয়েছে। সেই জীবনের কোন শেষ নেই। কিন্তু পৃথিবীতে আমরা এমন কিছু বিষয় রেখে যাই যার জন্য মৃত্যুর পরেও হয়তো আফসোস করতে হয়। এরকম অনেক বিষয় রয়েছে। আজ বাস্তবে ঘটে যাওয়া একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো আপনাদের সাথে। এই ঘটনা আমার চোখের সামনে ঘটেছে। আসলে আফসোসের বিষয়টি উহ্য। মৃত্যুর পরে আফসোস করার সুযোগ থাকবে কিনা সেটা একমাত্র আল্লাহই জানে। আমি এ ব্যাপারে সত্যিই জানি না। তবে বড় বড় বিজ্ঞ মাওলানা/মুফতি সাহেবগণ হয়তো এ ব্যাপারে ব্যাখা দিতে পারবেন। কিন্তু উহ্য রেখেই বিষয়টি প্রকাশ করতে চাই। আমি তখন ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানীতে চাকরি করি। আমি…
আমি একটা বেসরকারি কোম্পানীতে চাকরি করি। মূলত বলা যায় সেলস ম্যান। খুলেই বলি। আমি একটা নামকরা ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানীতে মেডিকেল ইনফরমেশন অফিসার হিসেবে কাজ করছি। আমাদের কাজ হচ্ছে ডাক্তারকে নিয়মিত ভিজিট করা অর্থাৎ নতুন/পুরাতন প্রোডাক্ট এর ইনফরমেশন দেয়া আর ফার্মেসীগুলো থেকে অর্ডার নেয়া। আমি সবসময় সম্মানের সাথে কাজ করেছি, কখনো অপমানিত হবো এমন ভয় মনের মধ্যে আসেনি কারন আমি আমার দিক থেকে সৎ ছিলাম। সকাল নয়’টায় কাজ শুরু করি, দুপুর ১ টা কিংবা ১ টা বেজে ৩০ মিনিটে কাজ শেষ করি। আবার বিকেল ৫ টায় বের হই আর ফিরতে ফিরতে রাত ১০ টা কিংবা ১১টা বা তারও পরে। ঘরের বউ তো…
ঢাকা শহর অনেকের কাছে স্বপ্নের মতো। কেউ কেউ মনে করেন, ঢাকা শহরে আসলেই বুঝি একটা রুটি রোজগারের ভালো ব্যবস্থা হয়ে যাবে। বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। হ্যা, এখানে অনেক কাজ-কর্ম রয়েছে কিন্তু একটি মানসম্মত কিংবা মোটামুটি ভালো মানের কর্ম খুঁজে নিতে আপনার পরিচিত মানুষ থাকতে হবে যে কিনা আপনাকে সাহায্য করতে পারে। সেই জন্যই হেডলাইনটায় এমন কথা বলা হয়েছে। রঙিন শহরে আসলেই জীবন রঙিন করা যায় না। জীবন রঙিন করার জন্য দরকার নিজের ইচ্ছা, ধৈর্য্য শক্তি, পরিশ্রম আর চেষ্টা। এগুলো যার মধ্যে নেই সেই ব্যক্তি কোনদিনই ভালো কিছু করতে পারবে না কিংবা ভালো কিছুর সন্ধান পাবে না। একটি সত্য ঘটনা তুলে…