Author: Azgar Ali

আপনাদের সাথে রয়েছি আমি মো. আজগর আলী। ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটারের প্রতি খুব আগ্রহ ছিল। আর তাই গড়ে তুলেছি এই সংবাদভিত্তিক ব্লগ সাইট। সবসময় সাহসের সাথে সঠিক তথ্য প্রকাশের চেষ্টা করি। সময় ও তথ্যের সাথে নিজেকে আপডেট রাখতে সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। In the name of Allah, Most Gracious, Most Merciful. (2 الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা’আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা। Praise be to Allah, the Cherisher and Sustainer of the worlds; (3 الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ যিনি নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু। Most Gracious, Most Merciful; (4 مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ যিনি বিচার দিনের মালিক। Master of the Day of Judgment. (5 إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। Thee do we worship, and Thine aid we seek. (6 اهْدِنَا…

Read More

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবারের মধ্যে এটি উত্তর-পূর্ব দিকে সরে এসে মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। আর ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আঘাত হানতে পারে ২৬ মে সকাল থেকে সন্ধার মধ্যে। বাংলাদেশের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ জানিয়েছেন যে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি সামান্য উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপ আকারে পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তিনি আরও বলেন, এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে নির্দিষ্ট করে গতিপথ বলা যাবে। কেননা, তার আগে বারবার দিক পরিবর্তন হয়। ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলেও দিক…

Read More

কাতিলা গাম শব্দটি আমাদের অনেকেরই পরিচিত। কাতিলা গাম দেখতে সাদা বা লালচে বর্ণের। আমরা তো তাল মিশ্রি চিনি সবাই, ঠিক ঐরকম। উদ্ভিদের শিকড়ের রস শুকিয়ে এটা সংগ্রহ করা হয়। এটা সাধারণত স্বাদহীন অর্থাৎ কোন স্বাদ নেই এতে, কোন গন্ধ নেই এবং পলিস্যাকারাইডের পানিতে দ্রবণীয় মিশ্রন এবং পানিতে বেশিক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে নরম হয়ে ফুলে যায়। তো আজ আমরা এই কাতিলা গাম এর উপকারিতা সম্পর্কে জানবো। মনে রাখবেন, কাতিলা গাম কিন্তু অনেক জটিল ও কঠিন রোগের কাজ করে। কাতিলা গাম এর উপকারিতা ১. দিনে দুই বার হালকা গরম পানিতে কাতিলা গাম ভিজিয়ে তাতে একটু মধু, লেবু ও চিনি অথবা তাল মিশ্রি দিয়ে…

Read More

হোমিওপ্যাথি মূলত হলো বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে যেকোন রোগের একাধিক লক্ষণের জন্য মাত্র একটি ওষুধ নির্বাচন করা হয়। হোমিওপ্যাথির আবিষ্কারক হলেন স্যামুয়েন হ্যানিম্যান। তিনি বেশ কয়েক বছর গবেষণার পর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা প্রবন্ধ রচনা করেন। ৭০ এর দশকে বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথির প্রচলন বেশ ভালোই ছিল। তখনকার চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্থার বিস্তর তফাৎ লক্ষ্য করা যায়। সত্যি বলতে কি, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি হলো সবসময় গবেষণার বিষয়। আর এই গবেষণা তখন হতো। কিন্তু বর্তমানে আর এই গবেষণা হয় না। তাই তৎকালীন চিকিৎসা পদ্ধতি আর বর্তমান চিকিসা পদ্ধতির মধ্যে এতো তফাৎ তৈরী হয়েছে। আগেকার হোমিওপ্যাথির সাথে বর্তমান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার…

Read More

নিম পাতা খুবই পরিচিত একটি পাতা। এর বৈজ্ঞানিক নাম Azadirachta Indica. সহজ কথায়, নিম গাছের পাতাকেই আমরা নিম পাতা বলে থাকি। এই নিম পাতার রয়েছে হাজারো ঔষধি গুণ। গ্রামাঞ্চলে নিম পাতার রস মানুষ প্রায়ই ব্যবহার করে। বাচ্চাসহ বড়দের যেকোন চর্ম রোগ হলে নিম পাতার ব্যবহার অধিক লক্ষ্য করা যায়। অনেকে চাল ভাজার সাথে নিম পাতা ভেজে খায় কোন কারন ছাড়াই। আসলে বিষয়টা কারন ছাড়া নয়। এটা খেলে শরীরের বিভিন্ন উপকার হয়; যেমন- ব্যথা কমে যায়। আজ আমরা এই নিম পাতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। বিশেষ করে এর বিভিন্ন প্রায়োগিক দিক সম্পর্কে। তো চলুন শুরু করি। নিম পাতার ঔষধি ব্যবহার: অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল: ব্যাকটেরিয়া,…

Read More

তুলসী পাতা খুবই পরিচিত একটি শব্দ। তুলসী গাছের পাতাই হলো তুলসী পাতা। গ্রামাঞ্চলে প্রতিটি হিন্দু’র বাড়িতেই প্রায় পাওয়া যায়। বর্তমানে অনেক মুসলমান পরিবারও আঙিনায় তুলসী গাছ লাগিয়ে রাখে। কারন, তুলসী পাতার রয়েছে অসাধারন সব উপকারিতা। আজ আমরা তুলসী পাতার উপকারিতা বিষয় সম্পর্কে জানবো। তো চলুন শুরু করা যাক। তুলসী পাতার অসাধারণ সব উপকারিতা: স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে: ঠান্ডা-কাশি: তুলসী পাতার রস ঠান্ডা-কাশির বিরুদ্ধে খুব ভালো কাজ করে। তুলসী পাতার রস, আদা রস ও মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা-কাশি দ্রুত ভালো হয়। বুকে কফ জমলে তুলসী, আদা ও চা পাতা ফুটিয়ে তাতে মধু ও লেবু মিশিয়ে পান করলে আরাম পাওয়া যায়। জ্বর: তুলসী পাতা…

Read More

বড়ই পাতা আমরা সবাই চিনি। মানুষ মারা গেলে এই পাতা দিয়ে গরম পানি করে গোসল করানো হয়। বেশিরভাগ মানুষ এই তথ্যটিই জানে। কিন্তু বড়ই পাতার রয়েছে অসাধারন সব ভেষজ গুণ। হয়তো আমরা কেউ কেউ কিছুটা জানি আর কিছুটা জানি না। তবে আজ আমরা সবই জানবো। বড়ই পাতার অনন্য সব ভেষজ গুণ রয়েছে। কথা না বাড়িয়ে নিচে ক্রমিক আকারে ভেষজ গুণগুলো উল্লেখ করা হলো: বড়ই পাতা যেসব উপকার করে: পুষ্টিগত দিক থেকে: বড়ই পাতা ভিটামিন এ, সি, ডি, এবং ই-এর একটি ভালো উৎস। এতে ক্যালসিয়াম, আয়রন, এবং ম্যাগনেসিয়ামও রয়েছে। এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে যা কোষের ক্ষতি থেকে কোষকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।…

Read More

শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিটি পরিবারের উচিত নানারকম পদক্ষেপ নেয়া। কারন, কেবল একটি পরিবার পারে শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে।  সরকার দিতে পারে প্যাসিভ সাপোর্ট। প্রত্যক্ষভাবে একজন শিশুকে সবরকম সাপোর্ট সরকার কোনভাবেই দিতে পারে না। সুতরাং এখানে পরিবারের ভূমিকাই মুখ্য।  শিশুরা নিজেরা কিছু বলতে পারে না। হয়তো ইশারা-ইঙ্গিত এর দ্বারা কিছু বোঝাতে পারে। তাই শিশুর যত্নে কোন ছাড় নয়। আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত।  আজ আমরা শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয় সম্পর্কে জানবো। শিশুকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে একটা পরিবার কতোটা শক্তভাবে দায়িত্বগুলো পালন করতে পারে সেটাও জানবো।   শিশুদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়: পুষ্টি: শিশুদের বয়স অনুযায়ী সুষম খাবার প্রদান: প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, চর্বি, ভিটামিন…

Read More

ডায়রিয়া একটি রোগ। ছোট বড় সবারই হতে পারে। ডায়রিয়া হলে এক দিনের মধ্যেই রোগী চরম অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। তখন হসপিটালাইজেশন ছাড়া কোন উপায় থাকে না। আজ আমরা ডায়রিয়া হলে প্রাথমিক কিছু করণীয় সম্পর্কে জানবো। এক কথায় এসবকে সচেতনতা হিসেবে অভিহিত করা যায়। আর এই সচেতনতাগুলো খুব দরকার। কারন, এই সচেতনতাই পারে একজন রোগীকে স্বাভাবিক অবস্থায় রাখতে। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নিই। ডায়রিয়া হলে করণীয়: প্রথমত, পানিশূন্যতা রোধ করুন। ডায়রিয়ার সময় প্রচুর পরিমাণে তরল পানীয় পান করা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এতে শরীর থেকে হারিয়ে যাওয়া পানি ও লবণ পুনরুদ্ধারে সাহায্য হয়। রোগী একটু স্বাভাবিক থাকে। তরল পানীয় ছাড়া আর…

Read More

পুষ্টিহীনতা হলো শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি না পাওয়ার অবস্থা। যখন আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করি না, তখন আমাদের শরীর সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। পুষ্টিহীনতার অভাবে শরীরে নানা ধরণের রোগ বাসা বাঁধতে পারে। তাই পুষ্টিহীনতার ব্যাপারে আমাদের সবার সজাগ থাকা জরুরি।  পুষ্টিহীনতার দুটি প্রধান ধরণ রয়েছে: মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের ঘাটতি: এটি ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের ঘাটতি। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ডি, ই, বি, আয়রন, জিঙ্ক এবং আয়োডিনের ঘাটতি। ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টের ঘাটতি: এটি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং চর্বির ঘাটতি। পুষ্টিহীনতার অনেক কারণ রয়েছে, যেমন: অপর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ: যারা পর্যাপ্ত খাবার খান না বা যাদের খাদ্যে পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাব…

Read More